1. munshiganjsangbad.net@gmail.com : মুন্সিগঞ্জ সংবাদ :
  2. kaium07bics@gmail.com : madmin :
September 19, 2025, 2:00 pm
শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের জন্য ভূমি সচেতনতামূলক বই ‘ভূমিকথা’ বিতরণ বিচারপ্রার্থীদের সেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে আদালত পরিদর্শনে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লৌহজংয়ে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত শ্রীনগরে কার্টনের ভেতর নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার মুন্সীগঞ্জে নবাগত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরীর আদালতে যোগদান টঙ্গীবাড়িতে এক প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জ যুবদলের সদস্য সচিবের পদ পূর্ণ বহালের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল  মুন্সীগঞ্জে দু’ই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ৬ টঙ্গীবাড়িতে ২ প্রতিষ্ঠানকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা

ব্রিটেনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ডাক্তার কেন বেশি মারা গেছেন : তদন্তের দাবি

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, এপ্রিল ১২, ২০২০,
  • 413 Time View

ব্রিটেনে জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা এনএইচএস-এ কর্মরত ডাক্তার ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী যারা কোভিড নাইনটিনে মারা গেছেন তাদের বেশিরভাগই সংখ্যালঘু জাতিগত সম্প্রদায়ের বংশোদ্ভুত হওয়ায় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

মৃত স্বাস্থ্যকর্মীরা অধিক সংখ্যায় এথনিক মাইনরিটির এ খবর নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক।

করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকে ১৯ জন এনএইচএস কর্মী মারা গেছেন। এদের মধ্যে প্রথম যে দশজন ডাক্তারের মৃত্যুর খবর দেয়া হয়েছে তারা সবাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের।

ব্রিটেনে চিকিৎসকদের সমিতি ব্রিটিশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) বিষয়টি তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে।

বিএমএ বলেছে এটা কাকতালীয় বলে মেনে নেয়া কঠিন হচ্ছে, কারণ তুলনামূলক হিসাবে এত বেশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

তাই তদন্ত করে দেখা উচিত এই ভাইরাস থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (কৃষ্ণাঙ্গ, এশিয়ান ও অন্যান্য সংখ্যালঘু) মানুষের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি কিনা, দাবি করেছেন বিএমএর সভাপতি ডা. নাগপল।

প্রথম যে দুজন ডাক্তার মারা যান তারা ছিলেন সুদানী বংশোদ্ভুত ব্রিটিশ চিকিৎসক।
সূত্র : বিবিসি

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

আজকের পত্রিকা

© All rights reserved © 2025