1. munshiganjsangbad.net@gmail.com : মুন্সিগঞ্জ সংবাদ :
  2. kaium07bics@gmail.com : madmin :
November 5, 2025, 7:52 pm
শিরোনাম
মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবে ‘আমাদের মুন্সীগঞ্জ বিক্রমপুর’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শিক্ষার্থীদের জন্য ভূমি সচেতনতামূলক বই ‘ভূমিকথা’ বিতরণ বিচারপ্রার্থীদের সেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে আদালত পরিদর্শনে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লৌহজংয়ে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত শ্রীনগরে কার্টনের ভেতর নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার মুন্সীগঞ্জে নবাগত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরীর আদালতে যোগদান টঙ্গীবাড়িতে এক প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জ যুবদলের সদস্য সচিবের পদ পূর্ণ বহালের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল  মুন্সীগঞ্জে দু’ই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ৬

মা দিবসে বৃদ্ধার পাশে এএসপি শম্পা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, মে ১১, ২০২০,
  • 268 Time View

প্রায় ৭০ বছরের এক বৃদ্ধাকে লাঠিতে ভর দিয়ে গুঁজো হয়ে হেঁটে যেতে দেখে গাড়ি থামিয়ে কাছে এলেন আরেক নারী। জানতে চাইলেন তার ব্যাপারে। এরপর পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়ে পূরণ করলেন চাহিদা।

তিনি শম্পা রানী সাহা, সীতাকুণ্ড সার্কেলের এএসপি। আন্তর্জাতিক মা দিবসে রোববার (১০ মে) দুপুরে সীতাকুণ্ড উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী নুনাছরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের পোশাক পরা একজন নারীকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বৃদ্ধা বলেন, ‘আমার ওষুধ নেই, খাবার নেই’। এ সময় হাতের প্রেসক্রিপশনটি দেখান তিনি।

এরপর এএসপি শম্পা রানী সাহা সেটি নিয়ে যান কাছের ফার্মেসিতে। একমাসের প্রয়োজনীয় সব ওষুধ ও নানা রকম খাবার কিনে দিলেন তাকে।

বৃদ্ধা তাকে জড়িয়ে ধরে বলেন, ‘চোখে ঠিকমতো দেখি না। চশমা লাগবে’। এ কথা শুনে এএসপি শম্পা বলেন, চশমা তো ডাক্তার দেখিয়ে কিনে দিতে হবে। পরবর্তীতে সে ব্যবস্থাও করার আশ্বাস দিলেন তিনি। অজান্তে পেছন থেকে এসব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেন সেখানে উপস্থিত এক যুবক।

একই সময়ে অসহায় আরো বেশ কয়েকজনের হাতে খাবার তুলে দেন এএসপি শম্পা রানী সাহা।

তিনি বলেন, ‘সবাই মা দিবস পালন করেন, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অনেক মা তার সন্তানকে চোখেও দেখতে পান না। নইলে ৭০ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধা ওষুধ ও খাবারের জন্য পথে পথে ঘুরবে কেন? তিনি তো ঘর থেকেই বের হবার কথা না’।

তিনি বলেন, ‘বৃদ্ধা হাঁটতে পারছিলেন না। ভালোভাবে কথাও বলতে পারেন না। তখন যা করা দরকার ছিলো বলে মনে করেছি শুধু তাই করেছি। তার একটা চশমা কেনার বায়না ছিল। ডাক্তার দেখানো ছাড়া তো সেটি দেওয়া সম্ভব না। চেষ্টা করবো আবারো এই মায়ের সঙ্গে দেখা করে ছোট কাজটুকু করে দিতে’।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

আজকের পত্রিকা

© All rights reserved © 2025