1. munshiganjsangbad.net@gmail.com : মুন্সিগঞ্জ সংবাদ :
  2. kaium07bics@gmail.com : madmin :
September 19, 2025, 3:07 pm
শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের জন্য ভূমি সচেতনতামূলক বই ‘ভূমিকথা’ বিতরণ বিচারপ্রার্থীদের সেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে আদালত পরিদর্শনে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লৌহজংয়ে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত শ্রীনগরে কার্টনের ভেতর নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার মুন্সীগঞ্জে নবাগত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরীর আদালতে যোগদান টঙ্গীবাড়িতে এক প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জ যুবদলের সদস্য সচিবের পদ পূর্ণ বহালের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল  মুন্সীগঞ্জে দু’ই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ৬ টঙ্গীবাড়িতে ২ প্রতিষ্ঠানকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা

একজন করে হাফেজকে খতম তারাবির অনুমতি দেয়ার আহবান

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, এপ্রিল ১২, ২০২০,
  • 203 Time View

করোনা পরিস্থিতিতে সারাদেশে বর্তমান লকডাউন অবস্থা অব্যাহত থাকলে দেশের মসজিদগুলোতে অনধিক ৫ জন মুসল্লির সাথে একজন করে হাফেজকে তারাবীর নামাজ পড়ানোর জন্য অন্তর্ভূক্ত করে অনুমতি দেয়ার আহবান জানিয়েছেন আহলুল হুফফাজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কারী শেখ নাজির উল্লাহ।

নিজের ফেইসবুকপেইজে পোস্ট দিয়ে এই আহবান জানানোর পর অনেক হাফেজে কোরআন সেটিকে সমর্থন করেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে হাজার হাজার কোরআনের হাফেজ আছেন। যারা প্রতিবছরের ন্যায় এবারও তারাবীহ পড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে সবকিছু স্থগিত হয়ে আছে। যেহেতু আমাদের দেশে মসজিদগুলো চালু রাখার ব্যাপারে সরকার ওলামায়ে কেরামের সাথে পরামর্শক্রমে মসজিদগুলো সীমিত আকারে খোলা রেখেছে। সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রতি ওয়াক্তে পাঁচজন করে আর জুম্মাতে ১০ জন করে (সর্বোচ্চ) সালাত আদায় করবে। আমরা আশা করছি, মাহে রমজানের পূর্বে এই করোনাভাইরাস থেকে আমরা পরিত্রাণ পাবো। আল্লাহ না করুন, পরিস্থিতি যদি এমনই থেকে যায়, তাহলে পাঁচজন মুসল্লী নিয়ে হলেও যেন খতম তারাবীহ পড়া হয়। সরকারী-বেসরকারী মসজিদগুলো যেন কুরআনের সুরে মেতে ওঠে। আমরা আশা করি, হয়তোবা কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আমরা এই বৈশ্বিক দুর্যোগ থেকে পরিত্রাণ পাবো, ইনশাল্লাহ।

আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারি এই হাফেজ আরো বলেন, বাংলাদেশের হাফেযরা সাধারণত: মধ্যবিত্ত-নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তন আর তাদের বিশাল একটা অংশ এখনও শিক্ষার্থী। প্রায় ৯০ শতাংশ হাফেয শিক্ষার্থীরা তারাবীহ’র এই সম্মানীর টাকাগুলো দিয়ে সারাবছরের পড়াশোনার খরচ চালায়। যেহেতু সীমিত আকারে মসজিদে নামাজ হচ্ছে, সরকার যেন সীমিত আকারেই তারাবীহ চালু রেখে আমাদের/হাফেয সাহেবদের কল্যাণের সুযোগ করে দেয়।

তার এই বক্তব্যের সাথে একমত পোষন করে উত্তরার একটি হিফজ মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ মাওলানা ইসমাঈল আহসান ফোনে এই প্রতিবেদককে বলেন, এদেশের সব হাফেজই এমন আশা পোষন করে। আশাকরি সরকার বিষয়টি বিবেচনায় নেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

আজকের পত্রিকা

© All rights reserved © 2025